মজার কিছু স্মার্টফোন ফ্যাক্টস (part-1)



 স্মার্টফোন; আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নিত্যপ্রয়োনীয় , ব্যবহার্য বস্তুর মধ্যে অন্যতম। বিশেষত বর্তমান কালে ছাত্র ছাত্রীদের কাছে এর প্রয়োজনীয়তা ও ব্যবহারের মাত্রা এতটাই বেশি যে স্মার্টফোন ছাড়া একটি দিন কল্পনা করাও কঠিন আমাদের কাছে। আজকের এই পোস্টে  লিখবো স্মার্টফোন সম্পর্কিত কিছু মজাদার  তথ্য::   




১. আইবিএম কোম্পানি ১৯৯৪-এ সর্বপ্রথম  " টাচস্ক্রিন " ডিসপ্লে  সংবলিত প্রথম স্মার্টফোন বাজারজাত করে যা  ইমেল পাঠাতে এবং কিছু থার্ড পার্টি  অ্যাপ্লিকেশন রান করতে সক্ষম ছিল।

২. আপনার স্মার্টফোনের চার্জ রাখতে বছরে ১ ডলারেরও  কম খরচ হয় । 

৩. বিশেষজ্ঞদের মতে, "আপনার সন্তানকে একটি স্মার্টফোন প্রদান করা, তাদেরকে  এক গ্রাম কোকেন দেয়ার সমতুল্য "। 

৪. ওজনের  ভিত্তিতে, সোনার আকরিকের তুলনায় স্মার্টফোনে আনুপাতিক হারে বেশি পরিমানে  সোনা রয়েছে।  উদাহরণস্বরূপ, ১ গ্রাম সোনা পাওয়ার জন্য এটি আকরিকের এক টন পরিমান প্রয়োজন হয় । কিন্তু আপনি মাত্র  ৪১টি  স্মার্টফোন  উপকরণ পুনর্ব্যবহার করেই  একই পরিমাণ(১ গ্রাম) সোনা  পেতে পারেন।

৫. ২০০৮ সালের শেষের দিকে অনেক সমালোচক মনে করতেন  অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বাজার আয়ত্তে  ব্যর্থ হবে. কিন্তু  ফেব্রুয়ারী ২০১৫-এর  অনুসারে, অ্যান্ড্রয়েড বিশ্বের মোট স্মার্টফোন অপারেটিং সিস্টেমের প্রায় ৮৫% দখল করে আছে। 



৬. আফ্রিকায় শীর্ষস্থানীয় স্মার্টফোনের বিক্রেতা, একটি অখ্যাত  চীনা কোম্পানি। কারন  তাদের স্মার্টফোনের ক্যামেরাগুলি গাঢ় ত্বকের টোনগুলির সাথে কাজ করার জন্য বাই ডিফল্ট সামঞ্জস্যপূর্ণ  থাকে ।

৭. "ডকারস" (জনপ্রিয় ক্লোথিং ব্র্যান্ড ) সম্প্রতি স্মার্টফোনগুলির ক্রমবর্ধমান আকারের কথা মাথায় রেখে পকেটের আকার বাড়িয়েছে।

৮. নকিয়া ৩৩১০-এর ব্যাটারি ক্ষমতা আজকের স্মার্টফোনের চেয়ে ৩ গুণ কম।



৯. নিকোলা টেসলা-ই  ১৯২৬ সালে আধুনিক স্মার্টফোনের  ধারণা  দিয়েছিলেন ।

১০. ১৯৬৯ সালে NASA-এর যৌথ কম্পিউটিংয়ের তুলনায়,  আমাদের স্মার্টফোনগুলি  লক্ষ লক্ষ গুণ বেশি শক্তিশালী।



0 Comments