( দ্বিতীয় পর্বের জন্য Click Here )
১. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধর-এর সময়, জার্মান বিজ্ঞানীগণ এক বিশেষ অস্ত্রের পরিকল্পনা করেন। যা "সান গান " নাম পরিচিত হয়. তাদের পরিকল্পনা মতে একটি অতিকায় লেন্সকে মহাশূন্যে স্থাপন করে হবে, যা সূর্য রশ্নি একত্রিত করে উচ্চ তাপমাত্রায় কোনো নির্দিষ্ট শহর বা এলাকা দাহ করতে সক্ষম হবে। সেসময় এই "সূর্য বন্দুক" তৈরী সম্পন্ন করতে প্রায় ৫০ থেকে ১০০ বছর সময় লাগবে বলে মনে করা হয়েছিলো।
২. মার্কিন তাস প্রস্তুতকারক কোম্পানি 'সাইকেল' WW2-এর সময় একটি বিশেষ খেলার তাস বাজারজাত করেছিল । তাসের কার্ডগুলিকে জলে ভেজালে , এটির উপর এটি যুদ্ধবন্দিদের জন্য পালানোর পথ-এর নকশা ফুটে উঠতো । এই কার্ডগুলি জার্মানিতে সমস্ত POWS জন্য ক্রিসমাস উপহার ছিল। বুঝতেই পারছেন 😆😉😉😆😆
৩. WW2 এর সময়, একজন আমেরিকান পাইলট অ্যালেন ম্যাগি প্যারাসুট ছাড়াই ২০০০০ ফুট থেকে পড়ে যান। সৌভাগ্যক্রমে শহরের ট্রেন স্টেশনের কাঁচ নির্মিত ছাদ ভেঙে ভূপতিত হন এবং অদ্ভূতভাবে বেঁচেও যান.. এমনকি তিনি ৮২ বছর পর্যন্ত বেঁচেছিলেন।
৪.. WW২-এর সময় তাদের ডাচ রাজকন্যার আশ্রয় ও সুরক্ষা প্রদানের জন্য, নেদারল্যান্ড প্রতি বছর কানাডায় ১০০০০ টিউলিপ পাঠায় শুধুমাত্র ধন্যবাদ জানানোর উদ্দেশে ।
৫.. জার্মান পাইলটরা বায়ু চাপের সমস্যাগুলি প্রতিরোধ করতে WW2 এর সময় ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের কানের পর্দা ফাটিয়ে নিতো। একইভাবে, প্রশান্ত মহাসাগরীয় বাজাউ উপগোষ্ঠীর লোকেরাও সমুদ্রে ডাইভিং এবং শিকারের সুবিধার্থে তাদের কানের পর্দা ফাটিয়ে নেয়
।
৬. জাপানী বোমারুদের ভুল পথে চালিত করানোর জন্য WW2 এর সময় তাজমহলকে বাঁশের স্তুপ দিয়ে আচ্ছাদিত করা হয়েছিল। ১৯৭১ সালে সংঘটিত ইন্দো-পাক যুদ্ধের সময়ও একই ভাবে তাজমহলকে রক্ষা করা হয়েছিল।
৭. WW2 এর পরবর্তী সময়ে , "নোকিম" নামে পরিচিত একটি ইহুদি ; হত্যাকারী গোষ্ঠী আবির্ভূত হয়েছিল। যুদ্ধের সময় যারা ইহুদী ও ইহুদি পরিবারদের নির্যাতন ও হত্যা করেছিল ; তাদের যথাযথভাবে মৃত্যুদন্ড দেওয়ার জন্যই এ গোষ্ঠী পরিচিত ছিল ।
৮. WW2-তে রেড আর্মি (রাশিয়ান সৈন্যবাহিনী ) ৭৫-৮০% জার্মান বাহিনীকে পরাজিত করেছিল । যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র/ইংল্যান্ড কেবল ২0-২৫% ই পরাজিত করেছিল ।
৯. WW2 এর সময়, আমেরিকা বাহিনী প্লাস্টিক বিস্ফোরক পদার্থ ময়দার ছদ্দবেশে ব্যবহার করতো । এটি এতটাই কার্যকরী ছিল যে তার সাথে বেকড পণ্য যোগ করার সাথে সাথেই বিস্ফোরিত হতো ।
১০. "নাইট উইচস" হলো রাশিয়ার নারী-বোমারুদের একটি ইউনিট । এই পাইলটরা তাদের বিমানের ইঞ্জিন বন্ধ করে , গ্লাইড করে শত্রুদের এলাকাতে প্রবেশ করে জার্মান ক্যাম্পে বোমা ফেলতো , যাতে জার্মান সৈন্যরা তাদের আগমনের শব্দ না পায় । তারা জার্মান মাটিতে প্রায় ৩০০০ টন বোমা নিক্ষেপ করেছিল। শত্রু বিমানগুলির আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য এরা এতোটাই দক্ষ ছিল যে জার্মান পাইলটদেরকে , একজন নাইট উইচ নিহত করার জন্য "আয়রন ক্রস" দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল।
২. মার্কিন তাস প্রস্তুতকারক কোম্পানি 'সাইকেল' WW2-এর সময় একটি বিশেষ খেলার তাস বাজারজাত করেছিল । তাসের কার্ডগুলিকে জলে ভেজালে , এটির উপর এটি যুদ্ধবন্দিদের জন্য পালানোর পথ-এর নকশা ফুটে উঠতো । এই কার্ডগুলি জার্মানিতে সমস্ত POWS জন্য ক্রিসমাস উপহার ছিল। বুঝতেই পারছেন 😆😉😉😆😆
৩. WW2 এর সময়, একজন আমেরিকান পাইলট অ্যালেন ম্যাগি প্যারাসুট ছাড়াই ২০০০০ ফুট থেকে পড়ে যান। সৌভাগ্যক্রমে শহরের ট্রেন স্টেশনের কাঁচ নির্মিত ছাদ ভেঙে ভূপতিত হন এবং অদ্ভূতভাবে বেঁচেও যান.. এমনকি তিনি ৮২ বছর পর্যন্ত বেঁচেছিলেন।
৪.. WW২-এর সময় তাদের ডাচ রাজকন্যার আশ্রয় ও সুরক্ষা প্রদানের জন্য, নেদারল্যান্ড প্রতি বছর কানাডায় ১০০০০ টিউলিপ পাঠায় শুধুমাত্র ধন্যবাদ জানানোর উদ্দেশে ।
৫.. জার্মান পাইলটরা বায়ু চাপের সমস্যাগুলি প্রতিরোধ করতে WW2 এর সময় ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের কানের পর্দা ফাটিয়ে নিতো। একইভাবে, প্রশান্ত মহাসাগরীয় বাজাউ উপগোষ্ঠীর লোকেরাও সমুদ্রে ডাইভিং এবং শিকারের সুবিধার্থে তাদের কানের পর্দা ফাটিয়ে নেয়
।
৬. জাপানী বোমারুদের ভুল পথে চালিত করানোর জন্য WW2 এর সময় তাজমহলকে বাঁশের স্তুপ দিয়ে আচ্ছাদিত করা হয়েছিল। ১৯৭১ সালে সংঘটিত ইন্দো-পাক যুদ্ধের সময়ও একই ভাবে তাজমহলকে রক্ষা করা হয়েছিল।
৭. WW2 এর পরবর্তী সময়ে , "নোকিম" নামে পরিচিত একটি ইহুদি ; হত্যাকারী গোষ্ঠী আবির্ভূত হয়েছিল। যুদ্ধের সময় যারা ইহুদী ও ইহুদি পরিবারদের নির্যাতন ও হত্যা করেছিল ; তাদের যথাযথভাবে মৃত্যুদন্ড দেওয়ার জন্যই এ গোষ্ঠী পরিচিত ছিল ।
৮. WW2-তে রেড আর্মি (রাশিয়ান সৈন্যবাহিনী ) ৭৫-৮০% জার্মান বাহিনীকে পরাজিত করেছিল । যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র/ইংল্যান্ড কেবল ২0-২৫% ই পরাজিত করেছিল ।
৯. WW2 এর সময়, আমেরিকা বাহিনী প্লাস্টিক বিস্ফোরক পদার্থ ময়দার ছদ্দবেশে ব্যবহার করতো । এটি এতটাই কার্যকরী ছিল যে তার সাথে বেকড পণ্য যোগ করার সাথে সাথেই বিস্ফোরিত হতো ।
১০. "নাইট উইচস" হলো রাশিয়ার নারী-বোমারুদের একটি ইউনিট । এই পাইলটরা তাদের বিমানের ইঞ্জিন বন্ধ করে , গ্লাইড করে শত্রুদের এলাকাতে প্রবেশ করে জার্মান ক্যাম্পে বোমা ফেলতো , যাতে জার্মান সৈন্যরা তাদের আগমনের শব্দ না পায় । তারা জার্মান মাটিতে প্রায় ৩০০০ টন বোমা নিক্ষেপ করেছিল। শত্রু বিমানগুলির আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য এরা এতোটাই দক্ষ ছিল যে জার্মান পাইলটদেরকে , একজন নাইট উইচ নিহত করার জন্য "আয়রন ক্রস" দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল।
2 Comments
Helpful think
ReplyDeleteThanks for commenting
ReplyDelete